যেইদিন আমি চইলা যাই।
আমি যেই সময়গুলায় নানান ভাবে নানান জিনিশের কাছ থেকে দূরে চইলা যাই , তখন কেমন লাগে? এইগুলারে নিয়া আসলে ভাবার কোন কারন আছে?
KZevi KZwKQz w_Kv Avgvi PBjv hvIqv nB‡jv|
wKQz wKQz mgq Ggb nB‡jv †h cwiw¯’wZ Avgv‡i Zvi wkKvi evbvqv †dj‡jv| PBjv †Mjvg| PBjv hvB‡ZB _vKjvg| cÖwZw`b bZzb fv‡e PBjv †Mjvg| gvbyk, wRwbk, RvqMv, cÖvbx, MvQ Avi AvB‡Wv‡jvRx ( < evbvb †ek KwVb) GBiKg bvbvb wRwbk‡K ivBLv AvMvB‡Z _vKjvg|
GB‡h Avc‡b, †h GLb Avgvi †jLv ci‡Z‡Qb, Avgvi evbv‡bv GKUv Qwe †`L‡Z ওয়েবসাইট-এ Avm‡Qb| Avwg wK আসলে আপনার সাথে আছি? Avcbv‡i ivBLv PBjv Avwm bvB?
Avcbv‡`i KvD‡i Avwg fvjevwm bv|
PBjv hvB‡Z hvB‡Z Avgvi †Kgb jv‡M, jvM‡Q, Ges jvM‡e GB¸jvB GB অযথা ছবি লেখা এইসবের g‡a¨ cÖwZdwjZ nB‡jv|
Avcbvi wm¤cvw_ cvB‡j Avivg jv‡M| G Qvov Avi †Kvb †mBiKg wekvj c„w_ex‡i e`jv‡q †djv gvK©v †÷U‡g›U †`qvi Avgvi †Kvb B”Qv bvB|
সত্যি কথা বলতে, আমার এইখানে অনেক কিছু লেখার কথা ছিলো। খুব সুন্দরভাবে সাবলীল ভাষায়, কোন বানান ভুল ছাড়াই এই ছবি আওয়াজ লেখার মধ্যে দিয়া কি হইতেছে সেইটারে ভাষায় ফুটায়ে উঠানোর কথা ছিল। কিন্তু আমার পক্ষে এই ব্যাপারটা এত সহজে বইলা ফেলা সহজ হইতেছে না। মনে হইতেছে আমি আমার ক্যাপাসিটি এর সীমা অতিক্রম করে যাইতেছি।
অবশ্য এই লেখা লেখতে এতখানি কষ্ট হওয়ার আরেকটা কারন হইলো আপনাকে আমি ভালবাসি না।
আমি আপনারে ভালবাসলে আমার কথা এইভাবে গলায় আইসা আটকায়ে থাকতো না। আপনি ফকফকা সাদা আলোর মধ্যে, আমার ঝকঝকা রঙ্গিন ছবি দেখতেন। আরাম পাইতেন। আমি আরাম পাই না।
আপনি আমার সব কথা কখনো জানতে পারবেন না। আমি আপনার কাছে নাই।
এই হলুদাভ সবুজ রঙ-এর অস্বাভাবিকতা আপনারে যেইভাবে অবশ বানায়ে দেয়ার সর্বাত্বক চেষ্টা চালায়ে যাইতেছে, আমি এইধরনের একটা অবশ অনুভুতি নিয়া সারাদিন হাটাচলা কইরা বেড়াই।
আমি থাকার আগে যেমনটা ছিল, পুরাপুরি ভাবে সেইরকম একটা অবস্থানে চইলা যাইতে পারলে সেইটাই সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হইতো বইলা আমার মনে হয়। আমি খুব চাই যেন আমাকে কেউ মনে না রাখে। সাহস (আর উদ্যোক্তা মনোভাব) -এর অভাবে এই জিনিশটা পাওয়া যাইতেছেনা, আর কোনদিন সেইটা পাওয়াও হবে না, এই ভাবনাটা আমার জন্য অস্বস্তিকর। এই অস্থিরতারে আমি আমার জীবনের বিভিন্ন জায়গার মধ্যে ভাগ কইরা গুড়া পাউডারের মত ছড়ায়ে ফেললাম।
অনেকবার প্লেন এর কথা ভাবি। এই জিনিশটা দিয়া চইড়া আমি ঘর থেকে চইলা গেলাম। আসলে প্লেন-এর স্মৃতি আমার জিবনের নানান জিনিশের সাথে চইলা যাওয়ার ঘটনার সাথে জড়ায়ে গেছে। আসলে প্লেন আলাদা কইরা কোন গুরুত্বপুর্ন জিনিশ না। যেইসব মানুষ, গাছপালা, প্রানী আর আইডিওলোজি থেকে চইলা যাওয়া হয়। সেইটারে গুরুত্বপুর্ন ভাইবা ভুল হয়। আমি মাঝে মাঝে আমার শরীরের রঙ, ভাষা, জামাকাপড় আর ভাবনা, এইগুলা থিকাও চইলা যাই। ইচ্ছা করে না যাইতে, কিন্তু আমার থেকেও বড় কিছু একটা আমারে চইলা যাইতে সাহায্য করে। প্লেন যেমনে আকাশে উড়ায়া নেয়, সেইরকম।
ঢাকা শহরের কোন রাস্তায় আমার অনেক পছন্দের একটা গাছ আছে। আমি মাঝে মাঝে তার কথা ভাবি। আপনি নিজে নিজে যেকোন একটা গাছের পাতা ভাইবা নেন।
আসলে আর কি লেখা উচিত এইটা আমার জানা নাই। ডালিমের ছবি কেন দিলাম, এইটা নিয়া একটু লেখা যাইতে পারে। ডালিম আমার বাবার অনেক পছন্দ ছিল। আমারে ডালিম খাওয়াইতো। ১৭ বছর হইলো। এখন ডালিমের গন্ধ, স্বাদ এইগুলা আর মনে নাই।
আপনি কেন এই ওয়েবসাইটের মধ্যে ঢুইকা, এই বাজে কালারে, চোখের মধ্যে প্রেশার দিয়া এই অখাদ্য লেখাগুলা এতখানি পর্যন্ত পরতেছেন, সেইটার খুব একটা ব্যাক্ষ্যা নাই আমার কাছে। আপনি কি বুঝতেছেন যে আমি চাইতেছি না যে আপনি এই লেখাটা পরেন?
আমি আপনাদের কাউরে ভালবাসি না।
- আতা মজলিশ